Kar kache Koi Moner Katha: প্রতীক্ষার মায়ের ব্যবহারে বিয়ে ভেঙে দিলেন মধুবালা দেবী, ফাঁস ধুন্ধুমার পর্ব

Kar kache Koi Moner Kathaজি বাংলার একটি জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো কার কাছে কই মনের কথা (Kar kache Koi Moner Katha)। ইদানিং টিআরপি তালিকার প্রথম দিকে অবস্থান করছে এই মেঘা ধারাবাহিক। সামাজিক সাংসারিক ঘটনাবলী এই ধারাবাহিকের মধ্য দিয়ে তুলে ধরা হয়েছে বলেই প্রতিটি দর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে রয়েছে এটি। সিরিয়াল প্রেমীরা সকলেই জানে যে ইতিমধ্যে পরাগের কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা নিয়েছে শিমুল। যার ফলে পরাগের হাতে কোন টাকা পয়সা নেই।

তাই সে একজন প্রাপ্তবয়স্ক মেয়েকে টিউশন পড়াতে শুরু করেছে, যেটা ভালো চোখে দেখছে না অনেকেই। তাই পরাগের মা মধুবালা দেবী শিমুলকে বলে তার স্বামীর সবকিছু শুধরে দিয়ে আবার একসঙ্গে মিলে মিশে থাকার জন্য। শাশুড়ি মায়ের কাছ থেকে এমন কথা শুনে শিমুলও এই কথায় রাজি হয়ে যায়। অন্যদিকে প্রতীক্ষার বাড়ি থেকে তার বাবা-মা ছোট্ট একটি মিষ্টির ঠোঙা নিয়ে আসে পলাশের সঙ্গে বিয়ের কথাবার্তা বলার জন্য (Kar kache Koi Moner Katha)।

আর এসেই শিমুলের সম্পর্কে উল্টোপাল্টা কথা বলতে থাকে এবং পুতুলকেও হাবলি বলে সম্বোধন করে। যেটা ভালো চোখে নেয় না মধুবালা দেবী এবং শিমুল দুজনেই। তখন শিমুল প্রতীক্ষার মাকে বলে যে তার দয়াতেই প্রতীক্ষা আজ এখানে বসে আছে না হলে সে এতক্ষণে শ্রী ঘরে থাকতো। এই কথা শুনে প্রতিক্ষার বাবা-মা প্রতীক্ষাকে আবারও এই বাড়িতে বিয়ে করার আগে ভেবে দেখতে বলে।

তখন মধুবালা দেবী বলে প্রতিক্ষা যদি অন্য কোথাও বিয়ে করতে চায় তা করতেই পারে, তার কারণ শিমুল এই বাড়িতে যা কাজ করে তাকেও সেই একই কাজ করতে হবে। আর এই কথা শুনে রেগে যান প্রতীক্ষার মা। তাহলে এত কিছু হওয়ার পরেও প্রতীক্ষা কি এই বাড়িতে বিয়ে করে আসবে? কি হবে ধারাবাহিকের আগামী পর্ব? জানতে হলে অবশ্যই চোখ রাখতে হবে টিভির পর্দায়।

আরও পড়ুন: Neem Phooler Madhu: পর্ণাকে ডিভোর্স না দিয়ে তার সঙ্গে থাকার ইচ্ছা প্রকাশ করল সৃজন, প্রকাশ্যে দুর্ধর্ষ পর্ব

Leave a Comment