Entertainment

অভিনয় ছেড়ে ব্যবসা করেই কোটিপতি, মিঠুনের ৫ রাজকীয় হোটেল দেখে চোখ ফেরানো যায় না

মিঠুন চক্রবর্তী, আজকে অভিনয় জগতে না থাকলেও তাকে নানান প্রোগ্রাম এবং রাজনৈতিক মঞ্চে দেখা যায় ,সে এখন বিশিষ্ট একজন রাজনীতিবিদ ।অভিনয় জগতে তাকে না দেখা গেলেও তাকে তাকে নানান প্রোগ্রাম এবং রাজনীতি করে সংসার চালাতে কোনো অসুবিধা হয় না।কারণ তার মোট সম্পদের মূল্য 4 কোটি ডলার অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় 250 কোটি টাকা সম্পতি তার আছে।এবং সে খুব সুন্দর ভাবেই তার জীবন যাপন করছে।

একটা সময় ছিলো যখন তাকে খুব দারিদ্রতার মধ্যে দিয়ে জীবন যাপন করতে হয়েছে।তখন তিনি সিনেমা জগতে তার প্রসার ঘটাতে পারে নি ।কিন্তু আস্তে আস্তে তিনি সিনিমে করতে করতে ভালো একটা জায়গা করে নেয়।এবং সে অভিনয় জগতের ধনীদের মধ্যে তিনিও অন্যতম ব্যাক্তি।তিনি অভিনয় জগতে পরিশ্রম করে 5 টি বিলাসবহুল হোটেল বানিয়েছেন ।

আজকের দিনে মিঠুন চক্রবর্তী প্রচুর পরিশ্রমের ফলে ভারতবর্ষের 5 টি ফাইভ স্টার হোটেলের মালিক।তাছাড়াও মোনার্ক গ্রুপ অ্যান্ড হোটেলের মালিক।এছাড়াও তামিলনাড়ুর উটিতে তার বিলাস বহুল হোটেল রয়েছে যেটা খুব নির্মম ও সুন্দর জায়গায় অবস্থিত । হোটেলের বাইরে থেকে ভিতর পর্যন্ত খুব সুন্দর এবং কাচের মতো দেখে যেনো মনে হয় রাজপ্রাসাদ।

অভিনয় ছেড়ে ব্যবসা করেই কোটিপতি, মিঠুনের ৫ রাজকীয় হোটেল দেখে চোখ ফেরানো যায় না

হোটেলের চারিদিক টা খুব সুন্দর গাছ পালা দিয়ে সাজানো এবং ঘরের ভিতর টা লাল ও সাদা রং দিয়ে সাজানো রয়েছে ।এছাড়াও ভিতরে অথিতি দের থাকার জন্য 59 টা প্রিমিয়াম রুম এবং 4 টি সুসজ্জিত স্যুট আছে। এছাড়াও তার হোটেলে রয়েছে বিলাসবহুল সুইমিং পুল,হেলিপ্যাড ও রয়েছে।এবং হোটেলের বাইরে টা সবুজ গাছ দিয়ে সাজানো।হোটেলের ভিতরে রয়েছে ডিস্কো,এবং কুইজেন রেস্টুরেন্টও।হোটেলের ভিতরে ঘুরে বেড়ানোর জন্য প্রচুর যায়গা ও আছে।

অভিনয় ছেড়ে ব্যবসা করেই কোটিপতি, মিঠুনের ৫ রাজকীয় হোটেল দেখে চোখ ফেরানো যায় না

অভিনয় ছেড়ে ব্যবসা করেই কোটিপতি, মিঠুনের ৫ রাজকীয় হোটেল দেখে চোখ ফেরানো যায় না

একটি চলচ্চিত্রের শুটিংয়ের জন্য তিনি এক জায়গায় যান যায়গা টা তার খুব পছন্দ হয় । জায়গাটার নাম উটি, সেখানে তিনি থাকতে চান কয়দিন কিন্তু তার কিছু কাজের জন্য ওই খানে থাকতে পারেন না । ফিরে আসেন তিনি মুম্বাই ।কিন্তু তার উটিতে ওই সুন্দর জায়গাটা পছন্দ হয় তাই তিনি ওই খানে একটা বিলাসবহুল হোটেল বানিয়ে নেন। এছাড়াও তার পক্ষে যখন বাইরে থাকা সম্ভব হয় নি তখন তিনি উটিতে হোটেলের ব্যাবসা শুরু করেন। এবং প্রায় সই উটিতে তিনি কাজের ফাঁকে ছুটি কাটাতে যান।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button