শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই

Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই
Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই
Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই
Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই

কিংবদন্তি শিল্পী প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ( Pratima Bandyopadhyay) কে সকলেই চেনেন। কিন্তু তার জীবনের লড়াই সম্পর্কে অনেকেই অবহিত নন। শেষ জীবনে ছিলেন তিনি মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। জেনে নেওয়া যাক তার জীবন কাহিনী।১৯৩৪ সালের ৩১শে ডিসেম্বর প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ছোটবেলাতেই তার বাবা মা-রা যান।

Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই
Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই
Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই
Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই

Pratima, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই

Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই
Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই
Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই
Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই

তাকে নিয়ে তার মা অভাবে পড়ে যান। তার মা কমলা দেবীর ( Kamala Debi) বয়স ছিল মাত্র 18 বছর। প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাবা মনি ভূষণ চট্টোপাধ্যায় ( Manibhushan Chattopadhyay) ও শিল্পী ছিলেন। তাই তার মাও চাইছিলেন যে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় তার বাবার মতন শিল্পী হোক। তাই অল্প অল্প করে টাকা জমিয়ে তিনি মেয়েকে হারমোনিয়াম কিনে দিয়েছিলেন। নিজেই মেয়েকে গান শেখাতেন।

Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই
Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই
Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই
Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই

Pratima1, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই

Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই
Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই
Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই
Glezpht, , শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোগেন মানসিক অবসাদ এবং একাকীত্বে, গায়িকা প্রতিমা ব্যানার্জীর মর্মান্তিক পরিণতি কাঁদাবে সকলকেই

এরপরে তাকে গুরুর কাছে ভর্তি করা হয় ।তার গান শিখতেও খুব একটা বেশি সময় লাগেনি। তবে সাত বছর বয়সে তিনি তার দেশের বাড়ি বিক্রমপুরে চলে গিয়েছিলেন । সেখান থেকে ঢাকাতে আরেক আত্মীয়ের বাড়িতেও তিনি চলে যান ।সেখানে তার সুধীর চক্রবর্তীর( Sudhir Chakraborty) সঙ্গে আলাপ হয়। এরপরে তিনি ঢাকা রেডিও কর্তৃপক্ষের শিশু বিভাগে গান গাওয়ার সুযোগ পান এবং কলকাতায় ফিরে যাওয়ার পর কলকাতার রেডিওতেও তিনি গান করেন।

তখন প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গানের গলা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এরপরে অমিয় বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তার বিয়ে হয় । এরপর সুধীর লাল চক্রবর্তীর এঙ্গে আবার তার আলাপ হয় এবং সুনন্দার বিয়ে (Sunandar Biye) ছবিতে তিনি প্রথমবার সিনেমায় গান করেন। এরপর উত্তম সুচিত্রা অভিনীত ছবি শাপমোচন ,ক্ষুধিত পাষাণ ইত্যাদি বিভিন্ন ছবিতে তিনি গান করেন।

এরপর অনেক শিল্পীদের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতাও শুরু হয়। তবে জানা যায় শেষ জীবনে প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। তার বাড়ির সামনের মুদির দোকানে তাকে মলিন বস্ত্রে ও দেখা গেছে। এরপর ২০০৪ সালের ২৯ শে জুলাই তিনি প্রয়াত হন। বর্তমানে তিনি বেঁচে না থাকলেও তার গানগুলি সকলের মধ্যে বেঁচে রয়েছে।