মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে

Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে

মিঠুন চক্রবর্তী বাঙালি ঘরের সাধারণ সন্তান ( Mithun Chakraborty) তবুও নিজ দক্ষতায় নাম করেছেন টলিউড ও বলিউডে। ১৯৭৬ সালে প্রথম সিনেমা করেন। যার নাম ছিল মৃগয়া আর পরিচালক ছিলেন বিখ্যাত মৃনাল সেন। প্রথম সিনেমাটি যথেষ্ট হিট হয়।

Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে

এমনকি প্রথম সিনেমায় নবীন অভিনেতা হিসেবে পুরস্কারও পান। তবে একটি সিনেমা করেই পরপর সিনেমা পেতে শুরু করেছিলেন এমন নয়। এই সময় চলে তাঁর স্ট্রাগল,এমনকি স্পট বয়ের কাজও করেছেন তিনি। এরপর তিনি রেকর্ড গড়েন “ডিস্কো ডান্সার” ছবি করে। হৈ হৈ পরে যায় দর্শকদের মধ্যে। তারপর থেকে আজ অব্দি তিনি হিন্দি, বাংলা দুটি ইন্ডাস্ট্রিতেই সমানভাবে পারদর্শিতা দেখিয়েছেন। এখন তাঁর নামই তাঁর পরিচয়।

Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে

মিঠুন চক্রবর্তীকে ইন্ড্রাস্ট্রিতে জনপ্রিয় হলেও তাঁর ছেলে মহাক্ষয় চক্রবর্তী তেমন জনপ্রিয় নয়। মহাক্ষয় চক্রবর্তীকে সবাই মিমো নামেই চেনে। এই মিমো (Mimo) বাবার মতো সাফল্য তো দূরের কথা, তেমন কোনও কাজের সুযোগ পাননি। ২০১১ সালে তাঁর প্রথম ছবি মুক্তি পেয়েছিল যার নাম ‘হান্টেড – থ্রিডি’।

Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে

এরপরে তিনি জানিয়েছিলেন “সুপারস্টারের ছেলে হয়েও বলিউডে পা রাখাটা আমার জন্য সহজ ছিল না। এখনও আমি একজন অভিনেতা হিসাবে এখানে আমার জমি খুঁজছি। এত বছর ধরে আমার একটা ভিন্ন যুদ্ধ ছিল, নিজের সঙ্গেই লড়ছিলাম। আমি প্রতিদিন নিজেকে বলতাম মিমো, তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে, সঠিক সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। আমি অভিনেতা পরিবারের ছেলে, আমার কাজ পেতে অসুবিধা হবে না, কিন্তু আসল খবর কেউ রাখে না। আমি অ্যাচিভ করেই ছাড়ব। আজও অডিশন দিতে গেলে আমার মধ্যে একটি নিরাপত্তাহীনতা কাজ করে। আমায় কাস্ট করবে না এই ভেবে।”

Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে

তাঁর প্রথম ছবিই সফল হয়নি। এরপরেও তিনি আরও কয়েকটি ছবি করেন। তাঁর মোট ছবির সংখ্যা ১২। কিন্তু কার্যতঃ কোনও ছবিকেই সেইভাবে সফল ছবি বলা যায় না। যদিও পরবর্তীতে একটি রুশ ক্রাইমের রিমেক আসতে চলেছে তাঁর এবং আরেকটি নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকির ‘যোগীরা সারারা’ সিনেমা আসতে চলেছে।

Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে

তবে ছবি সফল হোক বা ব্যর্থ তাঁর বাবা তাঁর পাশে থেকে সমর্থন করেছেন বারংবার। মিঠুন চক্রবর্তী একবার ছেলের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন “মিমো, তোমার ছবি চলুক আর না চলুক, কিন্তু আমি গর্বিত তোমায় নিয়ে।” এছাড়াও তিনি বলেন “বাবা হিসেবে বাবার কর্তব্য সবই করব, কিন্তু আমি তোমায় নায়ক বানাব না। তোমাকে নিজেই তা অর্জন করতে হবে।”

Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে
Glezpht, , মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে হয়েও মেলেনি সুযোগ, কাজের জন্য পরিচালকদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হয় মিমোকে