ঘূর্ণাবর্ত ও নিম্নচাপের জেরে ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস

নিজস্ব প্রতিবেদন: এদিন সকালে আবহাওয়া দফতরের (weather office) পূর্বাভাসে বলা হয়েছে যে, কলকাতা ও তার আশপাশের এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। এদিন কলকাতায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানানো হয়েছে। কেরলে বর্ষার আগমন ৩ জুন হলেও, তার সাথে বাংলার বর্ষার আগমন কালের কোনও সম্পর্ক একেবারেই নেই বলে জানানো হয়েছে।
আবহাওয়া দফতর থেকে জানানো হয়েছে যে, বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঘন্টায় ৪০-৫০ কিমি বেগে ঝড় হওয়ার সম্ভাবনা আছে, পূর্ব রাজস্থান, পঞ্জাব, হরিয়ানা, চণ্ডীগড়, দিল্লিতে। এছাড়াও ঝড়ের গতিবেগ সামান্য কম হলেও একই পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে জানানো হয়েছে উত্তরাখণ্ড, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, মধ্য মহারাষ্ট্র, মারাঠাওয়াড়া, উপকূল অন্ধ্রপ্রদেশে। প্রবল বেগে বিচ্ছিন্নভাবে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে অসম, মেঘালয়ে। অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে ওড়িশা, কোঙ্কন, গোয়া, তেলেঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, নাগাল্যান্ড, মনিপুর, মিজোরাম, ত্রিপুরায়।
মঙ্গলবার সকালে আবহাওয়া দপ্তরের দেওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে যে, আগামী ৪৮ ঘন্টায় উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলার কিছু কিছু স্থানে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হবে। পরবর্তী দুদিনও একই পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। উত্তরবঙ্গ, বিহারের ওপরে ঘূর্ণাবর্ত অবস্থান করায় আগামী দুদিন সেখানে ভারি বৃষ্টি হবে বলে জানানো হয়েছে। আবহাওয়া পরিবর্তন হতে পারে ৩ জুন থেকে. তবে আগামী ৩-৪ দিন দিনের তাপমাত্রার তেমন পরিবর্তন হবে না বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর।
মঙ্গলবার সকালে আবহাওয়া দপ্তরের দেওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে যে, আগামী ২৪ ঘন্টায় দক্ষিণবঙ্গের সবকটি জেলার কিছু কিছু স্থানে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হবে। বঙ্গোপসাগর থেকে আগমন ঘটছে জলীয় বাষ্পপূর্ণ বাতাসের। অপরদিকে রয়েছে ঘূর্ণাবর্ত, সেই কারণেই এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে। দক্ষিণবঙ্গের ক্ষেত্রেও আগামী ৩-৪ দিন দিনের তাপমাত্রার তেমন পরিবর্তন হবে না বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর।